watch Live Cricket
www.livesportsonline.info
Sunday, June 7, 2009
Saturday, June 6, 2009
Friday, June 5, 2009
ব্রিটেনে আরেক মন্ত্রীর পদত্যাগে তীব্র সংকটে ব্রাউন
লন্ডন, জুন ৫ (রয়টার্স)-- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে তার মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন আরেকজন মন্ত্রী। 'কর্ম ও পেনশন' মন্ত্রী জেমস পার্নেল প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। শুক্রবার ব্রিটেনের দি টাইমস পত্রিকায় চিঠিটি প্রকাশ করে। এ নিয়ে গত তিনদিনে তিনজন মন্ত্রী ব্রাউনের নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন।
Thursday, June 4, 2009
লে. জেনারেল মুবীন নতুন সেনাপ্রধান
লে. জেনারেল মুবীন নতুন সেনাপ্রধান
ঢাকা, জুন ০৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- সরকার সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আব্দুল মুবীনকে নতুন সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছে। আগামী ১৩ জুন বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের মেয়াদ শেষ হলে মুবিন তার স্থলাভিষিক্ত হবেন। লে. জেনারেল মুবীন যশোর এবং চট্টগ্রামের জিওসি ছিলেন। পরে তাকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় বদলি করে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার নিয়োগ করা হয়। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত জাতীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন লে. জেনারেল মুবীন। বিদায়ী সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদকে ২০০৫ সালের ১৫ জুন তিন বছরের জন্য সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর ২০০৮ সালের ৬ এপ্রিল তার চাকরির মেয়াদ তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এক বছর বাড়ায় যা গত বছরের ১৫ জুন থেকে কার্যকর হয়। ২০০৭ সালের ২৪ মে মইন জেনারেল পদে পদোন্নতি পান। লে. জেনারেল মুবীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানায়, পরিবারের সদস্য ও বন্ধুরা ফোনে তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। মুবিন ১৯৭৬ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির পর গঠিত নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পেছনে সেনাবাহিনী তথা জেনারেল মইন উ আহমেদের একটি জোরালো নেপথ্য ভূমিকা ছিল বলে ব্যাপকভাবে মনে করা হয়। এসময়কালে জাতীয় ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে তার বক্তব্য ও ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক আছে। বিভিন্ন সময়ে তার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশের ক্ষমতাভার গ্রহণের সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মইন জোরের সঙ্গে তা অস্বীকার করে বলেছেন, তার সেরকম উচ্চাভিলাষ নেই এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা শুধু বেসামরিক সরকারকে সহায়তার মধ্যে সীমিত থাকবে।
ঢাকা, জুন ০৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- সরকার সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আব্দুল মুবীনকে নতুন সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছে। আগামী ১৩ জুন বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের মেয়াদ শেষ হলে মুবিন তার স্থলাভিষিক্ত হবেন। লে. জেনারেল মুবীন যশোর এবং চট্টগ্রামের জিওসি ছিলেন। পরে তাকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় বদলি করে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার নিয়োগ করা হয়। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত জাতীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন লে. জেনারেল মুবীন। বিদায়ী সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদকে ২০০৫ সালের ১৫ জুন তিন বছরের জন্য সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর ২০০৮ সালের ৬ এপ্রিল তার চাকরির মেয়াদ তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এক বছর বাড়ায় যা গত বছরের ১৫ জুন থেকে কার্যকর হয়। ২০০৭ সালের ২৪ মে মইন জেনারেল পদে পদোন্নতি পান। লে. জেনারেল মুবীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানায়, পরিবারের সদস্য ও বন্ধুরা ফোনে তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। মুবিন ১৯৭৬ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির পর গঠিত নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পেছনে সেনাবাহিনী তথা জেনারেল মইন উ আহমেদের একটি জোরালো নেপথ্য ভূমিকা ছিল বলে ব্যাপকভাবে মনে করা হয়। এসময়কালে জাতীয় ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে তার বক্তব্য ও ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক আছে। বিভিন্ন সময়ে তার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশের ক্ষমতাভার গ্রহণের সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মইন জোরের সঙ্গে তা অস্বীকার করে বলেছেন, তার সেরকম উচ্চাভিলাষ নেই এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা শুধু বেসামরিক সরকারকে সহায়তার মধ্যে সীমিত থাকবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)